পৃথিবীতে এখন সেইসব মানুষের দরকার সবচাইতে বেশি, যারা মানুষের আশা আর স্বপ্নকে জাগিয়ে তুলতে পারে। আপনারাই সেই মানুষ। কারণ, আপনারা আগামীদিনের সুন্দর পৃথিবী গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে কাজ করছেন। প্রতিদিন সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আমরা, ব্র্যাকের লক্ষাধিক কর্মী জেগে উঠি এই লড়াইয়ে শামিল হবার জন্য।
ভবিষ্যতের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন নিয়ে আমরা পথ চলছি। আমাদের প্রত্যেক কর্মীর প্রতিদিনের কাজের মধ্যেই লুকিয়ে আছে অজস্র গল্প। আপনাদের পাঠানো এমন ৪৫৩টি গল্প থেকে নির্বাচন করা হয়েছে পাঁচ জন বিজয়ী। তাঁদের মধ্যে একজনকে বিশেষভাবে নির্বাচন করেছেন শ্রদ্ধেয় আবেদভাই।
আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক, মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচি, সুনামগঞ্জ
এলাকা ব্যবস্থাপক, মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচি, যশোর
জেলা ব্যবস্থাপক, মানবাধিকার ও আইন সহায়তা কর্মসূচি, নীলফামারী
আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক, ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল, পাকিস্তান
কে এ এম মোর্শেদ
ডিরেক্টর
অ্যাডভোকেসি ফর সোশ্যাল চেঞ্জ
ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি
পার্টনারশিপ স্ট্রেংদেনিং ইউনিট, ব্র্যাক
আবদুল বায়েস
ডিরেক্টর
রিসার্চ অ্যান্ড ইভালুয়েশন ডিভিশন, ব্র্যাক
আন্না মিঞ্জ
ডিরেক্টর
কমিউনিটি এমপাওয়ারমেন্ট, ব্র্যাক
ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট, ব্র্যাক
জেন্ডার জাস্টিস অ্যান্ড ডাইভারসিটি, ব্র্যাক
কাওসার আফসানা
ডিরেক্টর
হেলথ, নিউট্রিশন অ্যান্ড পপুলেশন, ব্র্যাক
জালালউদ্দীন আহমেদ
ডিরেক্টর
এশিয়া রিজিওন
ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল
সায়েদা তাহিয়া হোসেনে
চিফ পিপল অফিসার
হিউমান রিসোর্সেস ডিভিশন, ব্র্যাক
লার্নিং ডিভিশন, ব্র্যাক
সাজেদা ফারিসা কবির
অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর
হিউমান রাইটস অ্যান্ড লিগাল এইড সার্ভিসেস (এইচআরএলএস)
নাবিসুবি বার্না আট বছর আগে ক্রেডিট অফিসার হিসেবে ব্র্যাকপরিবারের সঙ্গে যুক্ত হন। একজন তরুণ গ্র্যাজুয়েট হিসেবে পেশাজীবন নিয়ে তার দুটি ইচ্ছা ছিল-বড় কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হওয়া আর মানুষের কল্যাণে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগানো। সেই তাড়না থেকেই তিনি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সঙ্গে একাত্ম হয়ে কাজ করেছেন। নিজের গড়ে তোলা প্রথম গ্রামসংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে এখনও তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। পেশাগত জীবনে উন্নতির সঙ্গেসঙ্গে তিনি তার ব্যক্তিগত জীবনেরও উন্নতি ঘটিয়েছেন। ক্রেডিট অফিসার থেকে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার এবং বর্তমানে তিনি এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এর পাশাপাশি গ্রামসংগঠনের বিভিন্ন পদেও তিনি দায়িত্বপালন করছেন। ওম্যান্স ট্রাস্ট গ্রুপের আর্থিক উপদেষ্টা হিসেবে যেমন তিনি রয়েছেন আবার বাকালা টউইকেমবে গ্রুপের কোষাধ্যক্ষ হিসেবেও তিনি কাজ করছেন।
নাবিসুবি তার ক্লায়েন্ট, সহকর্মী এবং গ্রামের আরও অনেকের কাছে একজন বিশ্বস্ত মেন্টর হিসেবে পরিচিত। অফিসের নির্ধারিত সময়ের দায়িত্বপালনের বাইরেও তিনি তার গ্রামের শিশুদের স্কুলে যাওয়ার ব্যাপারে সহযোগিতা করেন। বাণিজ্যিক পোলট্রি ফার্ম আর সবজি বাগানের রক্ষণাবেক্ষণে সহকর্মীদের দিকে সর্বদাই তিনি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।